বাংলা 
Русский
English
Bahasa Indonesia
Bahasa Malay
ไทย
Español
Deutsch
Български
Français
Tiếng Việt
中文
हिन्दी
Čeština
Українська
Română
ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি মার্কেটে চাপ সৃষ্টি করছে
ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার সংঘাত আরও তীব্র হওয়ায় মার্কিন স্টক মার্কেটে উদ্বেগের মাত্রা বেড়েছে। বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, দুই দেশের মধ্যে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরু হলে S&P 500 সূচকের 20% দরপতন ঘটাতে পারে।
এমন পরিস্থিতি অর্থনীতি বড় ধরনের ধাক্কা খাবে, বিশেষ করে ভোক্তা খাতে, এবং মার্কিন ডলারভিত্তিক অ্যাসেট থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহারের ঝুঁকি বাড়বে। বিনিয়োগকারীরা এখন নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছেন, যার মধ্যে স্বর্ণ এবং মার্কিন ট্রেজারি বন্ড রয়েছে।
বিস্তারিত জানতে এই লিংক অনুসরণ করুন।
ট্রাম্পের মন্তব্যে ফিউচারের পতন
ডোনাল্ড ট্রাম্পের সকালের বক্তব্যের পর মার্কিন ফিউচার সূচকগুলো হ্রাস পায়, যেখানে তিনি তেহরান থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান। গতকালের প্রবৃদ্ধি সত্ত্বেও, বিনিয়োগকারীরা মধ্যপ্রাচ্য সংকট আরও গভীর হওয়ার আশংকায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।
হঠাৎ করে তেলের মূল্য বৃদ্ধি এবং সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কাই মূল উদ্বেগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে। ট্রেডাররা এখন রাজনৈতিক বক্তব্যের প্রতি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
বিস্তারিত জানতে এই লিংক অনুসরণ করুন।
ফেডের সিদ্ধান্ত প্রকাশের আগে মার্কিন স্টক মার্কেটে প্রবৃদ্ধি
ফেডারেল রিজার্ভের নীতিগত বৈঠকের আগে বিনিয়োগকারীরা মুনাফা নিশ্চিত করতে গিয়ে মার্কিন স্টক সূচকগুলোতে সক্রিয়ভাবে ক্রয় করছেন। ভূরাজনৈতিক চাপ থাকা সত্ত্বেও S&P 500 এবং অন্যান্য প্রধান সূচকগুলো ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।
আশাবাদ বজায় থাকলেও অস্থিরতার মাত্রা এখনো বেশি, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা এখন ফেডের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত দিকনির্দেশনার প্রতি অতিসংবেদনশীল। যদিও সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার প্রত্যাশা রয়েছে, তবে বিবৃতির ভাষা মার্কেটে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
বিস্তারিত জানতে এই লিংক অনুসরণ করুন।
খুচরা বিক্রয় ও ইরান উত্তেজনা এখন ট্রেডারদের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে
বিনিয়োগকারীরা এখন যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রয় সূচকের সর্বশেষ ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন, যা ফেডের সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একইসঙ্গে, ইরানে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায় মার্কেটে অস্থিরতা আরও বাড়তে পারে। নতুন করে অস্থিতিশীলতা দেখা গেলে হয়তো মার্কেটে ব্যাপকভাবে স্টক বিক্রির প্রবণতা দেখা যেতে পারে কিংবা নীতিনির্ধারকগণ গৃহীত কৌশলে পরিবর্তন আনতে পারেন। ভোক্তা ব্যয়ের পূর্বাভাসের তুলনায় ফলাফলের যেকোনো বিচ্যুতি দ্রুত বাজার পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে।
বিস্তারিত জানতে এই লিংক অনুসরণ করুন।